জয়-লেখককে বিতর্কিত করতে ইস্যু খুঁজছে সিন্ডিকেট!
Published:
2020-08-30 06:30:33 BdST
Update:
2025-04-02 04:35:55 BdST

পুরনো আধিপত্য ফিরে পেতে মরিয়া হয়ে উঠেছে ছাত্রলীগের সাবেক এক সভাপতি নিয়ন্ত্রিত কথিত সিন্ডিকেট। ছাত্রলীগ সভাপতি আল নাহিয়ান খান জয় ও সাধারণ সম্পাদকের লেখক ভট্টাচার্যকে বিতর্কিত করে করোনা পরিস্থিতি স্বাভাবিক হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে নতুন সম্মেলনের দাবি তুলবে ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির পুরনো সিন্ডিকেট নিয়ন্ত্রিত কিছু নেতাকর্মী।
এজন্য বিভিন্ন ইস্যু খুঁজছে তারা, এজন্য তাদের নিয়ন্ত্রিত কিছু গণমাধ্যম রয়েছে,যারা ইস্যুগুলো আলোচনায় আনতে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে। এমনটাই জানা যায়,একাধিক নির্ভরযোগ্যসূত্রে।
যে ইস্যুগুলো কেন্দ্র করে জয় লেখককে বিতর্কিত করবে বলে তারা ইতিমধ্যে একটি খসড়া তৈরি করেছেন।
১,বাংলাদেশ ছাত্রলীগের বর্তমান কেন্দ্রীয় কমিটির মেয়াদ শেষ হয়েছে ৩০ জুলাই। ২০১৮ সালের ৩১ জুলাই কমিটি গঠিত হয় সংগঠনটির। গঠনতন্ত্র অনুযায়ী ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির মেয়াদ দুই বছর অতিক্রম করেছে।
ভারমুক্ত হওয়ার পরও সভাপতি আল নাহিয়ান খান জয় ও সাধারণ সম্পাদক লেখক ভট্টাচার্য
কমিটি দায়িত্বভার গ্রহণ করার পর কেন্দ্রীয় কমিটির নেতাদের দায়িত্ব বুঝিয়ে না দেওয়া। যদিও করোনা পরিস্থিতির জন্য সম্ভব হয়ে উঠে নাই।
বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সভাপতি আল নাহিয়ান খান জয় এসব অভিযোগের জবাবে বলেন, আমরা খুব কঠিন সময়ে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের দায়িত্ব পেয়েছি। শুরু থেকে আমরা সবকিছু গুছিয়ে নিতে চেষ্টা করেছি। বিভিন্ন সমস্যা থাকার কারণে এসব করতে পারেনি। এ বছরের এপ্রিলের দিকে বিভিন্ন কমিটি করার প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে তা প্রদানের পরিকল্পনা নিলেও করোনাভাইরাসের সংক্রমণের সময়ে করা সম্ভব হয়নি। এখন পরিস্থিতি স্বাভাবিক হচ্ছে, আমরা দ্রুত সময়ের মধ্যে দায়িত্ব বুঝিয়ে দেব।
সম্মেলন হওয়া ইউনিটগুলোর কমিটি না হওয়ার ব্যাপারে তিনি বলেন, এই সম্মেলন আগের নেতারা করে গেছেন। আমরা চাচ্ছি সেখানে কমিটি দেওয়ার জন্য। কিন্তু সেসব ইউনিটগুলো খুব সিনসেটিভ হওয়ার কারণে এমনিতেই দিতে পারছি না।
কেন্দ্রীয় কমিটির নেতাদের বিভিন্ন অভিযোগের সমালোচনা করে ছাত্রলীগ সভাপতি বলেন, আমাদের যোগ্যতা আছে বলেই আমাদের অভিভাবক দেশরত্ন শেখ হাসিনা আমাদেরকে এখানে বসিয়েছেন। আমরা তার সিদ্ধান্ত মেনে চলেই সব কাজ করে যাচ্ছি। যারা আমাদের কাজের সমালোচনা করছে এবং যারা আমাদের ভাগ্যগুণে নেতা হয়েছি বলে মন্তব্য করছে তারাই অনুপ্রবেশকারী। আমি ছাত্রলীগের গত সম্মেলনে পদপ্রার্থী ছিলাম। এর আগে বিশ্ববিদ্যালয়ের পদপ্রার্থী ছিলাম। কারো অনুগ্রহে নয় যোগ্যতা বলেই নেতা হয়েছি।
সম্মেলনের বিষয়ে ছাত্রলীগ সভাপতি আরও বলেন, বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সর্বোচ্চ অভিভাবক দেশরত্ন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি যখনই সম্মেলনের জন্য নির্দেশ দেবে আমরা তখনই সম্মেলন করব। প্রধানমন্ত্রীর কথার বাইরে আমরা যাব না।
উল্লেখ্য গত বছর ১৪ সেপ্টেম্বর কেন্দ্রীয় কমিটির ১ নম্বর সহ-সভাপতি আল নাহিয়ান খান জয় ও ১ নম্বর যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক লেখক ভট্টাচার্য পদাধিকার বলে যথাক্রমে ছাত্রলীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্বপ্রাপ্ত হয়।
এর পরের বছর ২০২০ সালের ৪ জানুয়ারি আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের ছাত্রলীগের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী সভায় তাদের দু’জনকে ভারমুক্ত করার প্রস্তাব দিলে আওয়ামী লীগের সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাদেরকে ভারমুক্ত করেন।
উল্লেখ্য গত বছর ১৪ সেপ্টেম্বর কেন্দ্রীয় কমিটির ১ নম্বর সহ-সভাপতি আল নাহিয়ান খান জয় ও ১ নম্বর যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক লেখক ভট্টাচার্য পদাধিকার বলে যথাক্রমে ছাত্রলীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্বপ্রাপ্ত হয়।
এর পরের বছর ২০২০ সালের ৪ জানুয়ারি আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের ছাত্রলীগের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী সভায় তাদের দু’জনকে ভারমুক্ত করার প্রস্তাব দিলে আওয়ামী লীগের সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাদেরকে ভারমুক্ত করেন।
Topic:

গরু ছাগল পালন শিখতে বিদেশে যাবেন ১ হাজার ১২৫ কর্মকর্তা,

ব্যানার ফেস্টুন থাকলেও, দেশের দু:সময় জনগনের পাশে নেই তারা !

এসপির ত্রিমুখী নিশ্ছিদ্র ছকেই খুন হয় মেজর সিনহা!

দখল চাঁদাবাজিতে বেপরোয়া "মোল্লা পরিবার"

শত্রুসমৃদ্ধ ‘মোল্লা লীগের’ শাসনের অবসান চায় ঢাকা-৫ আসনের জনগন

Leave your comment here: